সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo
গুগল

আমার একটি কুকুর আছে, যার নাম গুগল। গুগল নামটি মেয়েদেরও হয় আবার ছেলেদেরও হয়। গুগল একজন মেয়ে। গুগল আমার সঙ্গে খেলে। ও আমার সবচেয়ে সবচেয়ে প্রিয় বোন। ও যখন প্রথম আমাদের বাড়ি একটা ছোটো লাল রঙের বাস্কেটের মধ্যে করে আসে তখন ওকে একজন কাকু দিয়ে যায় এবং বলে যায় ওর সম্বন্ধে কিছু কথা। যেমন—ও কী খাবে, ওর কী কী ওষুধ লাগবে ইত্যাদি জিনিস। ওকে যখন আমার মা সেই ছোটো লাল বাস্কেট থেকে বের করে অমনি ও দৌড়ে সারা ঘর মাতিয়ে তোলে। আমার খুব আনন্দ হচ্ছিল তখন। কারণ আমার ইচ্ছা ছিল কুকুর পোষার।

ও যখন আমাদের বাড়ি আসে তখন ওর বয়স ছিল ৪৭ দিন। আর এখন দেখতে দেখতে ওর বয়স প্রায় ১ বছর ৪ মাস।

গুগলের কয়েকটা গুণ আছে। যেমন—ও বাড়ির লোকের কথা শোনে, ও ঘরে টয়লেট করে না, ওকে যা যা শেখানো হয় ও সেগুলো মন দিয়ে শেখে ইত্যাদি। আবার ওর কয়েকটা দোষও আছে। যেমন,কাগজ কুচিয়ে সারা ঘরে ছড়ানো।

এ-রকমই একদিন একটা ঘটনা ঘটেছিল। এই কিছুদিন আগে আমি স্কুল চলে যাবার পরে বাড়িতে যতক্ষণ মা ছিল ততক্ষণ ও চুপ করে বসে ছিল। যেই মা আমাকে আনতে চলে গেছে অমনি ও সারা ঘরে কাগজের টুকরো ছড়িয়েছিল। এমনকী আমার দাঁত মাজার মাজনও ফাটিয়ে সারা ঘরে করেছিল। ও সবচেয়ে বেশি ভয় পায় বাবাকে। কোনো কিছু অনিষ্ট করেই ও ভয়ে চুপচাপ বসে থাকে। যেন ও কিছুই করেনি। গুগলের সবচেয়ে প্রিয় অনেক কিছু আছে। যা যা হল—আম, চকলেট, বিস্কুট ইত্যাদি। ও আমার শুধু নয় আমাদের প্রত্যেকের সবচেয়ে প্রিয় কুকুর ছিল এবং থাকবে।

স্নেহা ভট্টাচার্য্য
চতুর্থ শ্রেণী
ফণীন্দ্রনাথ কিন্ডারগার্টেন হাউস, হাওড়া

গুগলকে নিয়ে গপ্পোটা লেখা সাথে সাথে গুগলের ছবিটাও স্নেহা নিজেই এঁকেছে।

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা