সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo

ইচ্ছামতী দশ বছর পূর্ণ করল। .দশ বছরের ইচ্ছামতী একদিকে যদি দস্যি-দামাল-হুল্লোড়ে তো অন্যদিকে তার মনে জগৎদুনিয়ার হরেক প্রশ্ন, হরেক ভাবনা। বলাই বাহুল্য আজকের ইচ্ছামতীকে সামলানো, তার হাজার প্রশ্নের জবাব দেওয়া একা চাঁদের বুড়ির কম্মো নয়। তাই ইচ্ছামতীকে এই মূহুর্তে সবদিক থেকে দেখভাল করতে চাঁদের বুড়িকে সাহায্য করছেন যাঁরা, তাঁদের সঙ্গে আরেকবার পরিচয় হয়েই যাক। এঁরা সবাই-ই চুপচাপ পেছন থেকে, আড়ালে থেকে কাজ করতেই পছন্দ করেন।

বিষ্টু মিস্তিরিঃ
হ্যাঁ, নাম শুনে ঠিকই ধরেছ ! ইনি ইচ্ছামতী ওয়েবসাইটটিকে প্রযুক্তির নানা দিক দিয়ে সাহায্য করেন। চাঁদের বুড়ি যখনই ১ আর ০ এর গোলেমালে পাগল হওয়ার উপক্রম হয়, তখনি বিষ্টু মিস্তিরির খোঁজ পড়ে। পেশায় ওয়েব ডেভেলপার,বিষ্টু মিস্তিরি হলেন ইচ্ছামতীর প্রধান পৃষ্ঠপোষক।

দাড়িদাঃ
ইনি অনেকটা গেছোদাদার মত। মানে এই আছেন, এই নেই আর কী। দাড়িদাকে প্রয়োজনের সময়ে বেশিরভাগই খুঁজে পাওয়া যায়না, কিন্তু যখন কাজে নামেন, তখন ছবি এঁকে এবং নিজের ভাবনা চিন্তায় সমৃদ্ধ করে দেন ইচ্ছামতীকে।

ধূপছায়াঃ
ধূপছায়া ২০১৮ সালের শুরু থেকে ইচ্ছামতীর সম্পাদনা সহযোগীর দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। নিজের আলোছায়ামাখা আলতো নামের মতই নরম-গরম ধূপছায়া বিভিন্ন বিষয়ে লেখার চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করেন, চাঁদের বুড়ির কাজ ভাগ করে নেন আর ইচ্ছামতীকে খুবই ভালোবাসেন।

 

পর্দার আড়ালের বন্ধুদের কথা তো জানা হল। এবারে পর্দার সামনের বন্ধুদের পালা-

আমাদের লেখক-শিল্পী-ফটোগ্রাফার বন্ধুরাঃ

গত দশ বছরে নিজেদের লেখায়, ছবিতে ফটোগ্রাফে ইচ্ছামতীকে সাজিয়ে তুলেছেন যাঁরা, আমাদের সেই সমস্ত লেখক-শিল্পী-ফটোগ্রাফার বন্ধুরা ইচ্ছামতী পরিবারের অবিচ্ছেদ্য অংশ। ইচ্ছামতী পুরনো- নতুন সব বন্ধুকে মনে রেখেছে এবং যিনি একবারের জন্যেও ইচ্ছামতীকে লেখা কিংবা ছবি বা ফটোগ্রাফ দিয়েছেন, তাঁকে আমরা সবসময়ে আমাদের পরিবারের অংশ মনে করি এবং করব। ইচ্ছামতী পরিবারের সদস্যদের নামের তালিকা তাই সর্বদাই ক্রমবর্ধমান।

বাকি পড়ে একজন।

চাঁদের বুড়িঃ
চাঁদের বুড়ির নাম সবাই জানে। চাঁদের বুড়ির একটা চরকা আছে। সেই চরকায় সাতরঙা সুতো বুনে বুনে  ইচ্ছামতীকে সাজিয়ে গুছিয়ে তোলেন। ইচ্ছামতীর সাজগোজ, নতুন লেখা নির্বাচন ও সম্পাদনা, অলঙ্করণ, সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সহ সার্বিক দেখভাল করে থাকেন। ।

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা