সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo
রেইনবো ব্রাইট

ছোট্ট মেয়ে উইস্প এসে পরে একটি বেরঙিন দুনিয়ায় যেখানে রং ফেরানোর একমাত্র উপায় 'স্ফিয়ার অফ লাইট'-কে খুঁজে বের করা । এই অভিযানের পথে উইস্পের সঙ্গী হয় টুইঙ্ক নামের একটি পরী, একটি বকবক করা ভীষণ অহঙ্কারি সাদা ঘোড়া স্টারলাইট এবং ব্রায়ান নামের এক ছেলে। । বন্ধুদের সাহায্যে উইষ্প রহস্যময় শিশু, স্ফিয়ার অফ লাইট-কে খুঁজে বের করে এবং তার সাথে 'কালার বেল্ট' ছাড়াও উদ্ধার করে বুদ্ বুদ্-এ আটক সাতটি রঙীন শিশুদের । রেড বাটলার, লালা অরেন্জ, ক্যানারি ইয়েলো, প্যাটি গ্রিন, বাডি ব্লু, ইন্ডিগো এবং শাই ভায়োলেট এই সাতটি রঙীন শিশু হল নিজের নিজের রঙের রক্ষী।

রেইনবো ব্রাইট

সকলে মিলে একসাথে তারা ছায়া মহারাজ বা কিং অফ শ্যাডোস কে হারিয়ে বর্ণহীন দুনিয়ায় আবার রঙ ফিরিয়ে আনে । সকলে খুশি হয়ে উইস্পের নতুন নাম রাখে রেইনবো ব্রাইট এবং গোটা বিশ্ব চিররঙীন রাখার দায়িত্ব সকলে ভাগ করে নেয় ।

৮০-র দশকের আমেরিকার সবচেয়ে জনপ্রিয় পারিবারিক টেলিভিশন শো, 'রেনবো ব্রাইট', তার রঙীন চরিত্র এবং সুর রচনার জন্য বিখ্যাত । হলমার্ক কার্ডস্‌ অধিকৃত এই আ্যনিমেটেড টেলিভিসন সিরিজটি ১৯৮৪ এর জুন এ প্রথম শুরু হয় । কিন্তু সে তো প্রায় ত্রিশ বছর আগের গল্প। সেটা নিয়ে আজকে ইচ্ছামতীতে গল্প করছি কেন? কারণ এই যে বন্ধুত্বের মধুর এই সম্পর্ক নিয়ে নভেম্বর, ২০১৪ এ আবার শো-টি চালু হয়েছে ।

রেইনবো ব্রাইট

নতুন শো তে হয়েছে কিছু অদলবদল, রেইনবো ব্রাইটের চেহারায় হয়েছে কিছু অদল বদল, এসেছে কিছু নতুন বন্ধু এবং নতুন শ্ত্রু। এদের সবার সম্পর্কে যদি জানতে চাও, তাহলে চলে যাও রেইনবো ব্রাইটের নিজস্ব ওয়েবসাইট, www.rainbowbrite.com -এ। এছাড়া রেইনবো ব্রাইটের পুরনো এপিসোডগুলোর অনেকগুলোরই বিনামূল্যে দেখা মিলবে ইউটিউবে। নতুন এপিসোডগুলি অবশ্য অনলাইনে দেখা যাবে ভিডিও-অন-ডিমান্ড ওয়েবসাইট 'ফিলিন' ( Feeln)-এ, সামান্য বিনিময় মূল্যে।


ছবিঃ বিভিন্ন ওয়েবসাইট

চন্দ্রিমা ঘোষ
চন্দ্রিমা কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে মাল্টিমিডিয়া এবং অ্যানিমেশন নিয়ে পড়াশোনা করেছে। ভবিষ্যতে সে গ্রাফিক ডিজাইনার বা ব্যাকগ্রাউন্ড আর্টিস্ট হতে চায়। গল্পের বই পড়তে আর গান শুনতে ভালবাসে চন্দ্রিমা। পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে ইচ্ছামতীকে রঙে -রেখায় সাজিয়ে তুলতে সাহায্য করছে । সাথে সাথে সম্পাদনার নানা কাজেও চাঁদের বুড়িকে সাহায্য করছে সে।

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা