সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo

আগামিকাল, ৫ই জুন, বিশ্ব পরিবেশ দিবস। ইউনেসকোর উদ্যোগে, পরিবেশ সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে, আরো অন্যান্য অনেক বিশেষ দিন পালনের মত, এই দিনটিকেও সারা বিশ্ব জুড়ে বিভিন্ন আলোচনা এবং কর্মসূচির মাধ্যমে পালন করার হয়। কিন্তু বছরের মধ্যে মোটে একটা দিন পরিবেশকে ভালবেসে সত্যি কোন লাভ আছে কি ? পরিবেশ সচেতন হওয়া মানে কিন্তু 'আমার কার্বন ফুটপ্রিন্ট কত' অথবা 'গ্লোবাল ওয়ার্মিং মানে কি?' - এটুকু ভেবে এবং জেনেই বসে থাকা নয়। যদি না আমরা প্রতিটা দিন সচেতনভাবে নিজেদের পরিবেশ-প্রকৃতিকে ভাল রাখতে পারি, আমাদের আশেপাশের প্রতিটা গাছপালা- পোকা-পশু-পাখি- মাছ-প্রজাপতি- প্রতিটা মানুষকে সমান ভাবে ভাল রাখতে পারি, তাহলে একদিনের জন্য স্কুলের খাতায় প্রজেক্ট বানিয়ে কোনই লাভ নেই।

এই বিশ্ব পরিবেশ দিবসে, ইচ্ছামতী তোমার জন্য উপহার দিল বাংলার পাখি আর প্রজাপতিদের নিয়ে দুটি ফটোফিচার আর সবুজ প্রকৃতির গন্ধ মাখা দুটি গল্প। আমাদের মধ্যে যারা শহুরে জীবনে অভ্যস্ত, তারা অনেকেই এইসব পাখি আর প্রজাপতিদের দেখা পায় না। তাদের সবাইকে বলি, ইচ্ছামতীর হাত ধরে বন্ধুত্ব করে নাও এইসব রঙিন বন্ধুদের সাথে ! আর গল্পদুটি পড়ে আমাদের জানিও কেমন লাগল।

চাইলে ইচ্ছামতীর আর্কাইভ থেকে পড়তে পার পরিবেশ ও মানুষ নিয়ে পুরনো এই সমস্ত লেখাগুলিঃ

আকাশ কেনা-বেচা? কি করে পারবে তুমি?
পৃথিবীর জন্য অধিকার
পরিবেশ
কোথায় গেল ডোডো

ভাল থেক। সবুজ থেক।

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা