পশুপাখি-মানুষজন নিজ বাসস্থানে ছোটে,
জনশূন্য পথঘাট, লোক নেইকো মোটে।
ঝম ঝম ঝম বৃষ্টির জল ঝরে,
সব প্রাণী আছে নিজ ঘরে ঘরে।
পাখিদের মধ্যে ময়ূর ঘরছাড়া,
রঙিন পেখমে আজ পড়ে গেল সাড়া।
ডাকে সব কোলাব্যাঙ,
খালবিলে, গ্যাঙোর গ্যাঙ।
জল থেকে আসে উঠে,
খেলা করে ছুটে ছুটে।
ছড়া লিখেছে ও ছবি এঁকেছেঃ
ঈশিতা সেনগুপ্ত
তৃতীয় শ্রেণি, কারমেল প্রাইমারি স্কুল,কলকাতা
আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
একদল পাখি গেল উড়ে,
শুধু রইল একটি টিয়া পাখি পড়ে।
নিজ হাতে তুললাম যখন তারে,
তখন সে একটি মিষ্টি ডাক ছাড়ে।
নিজের ঘরে আনলাম তারে
নীল আকাশে সুজ্যিমামা
সোনালি আলো ছড়ায়
রঙিন জামায় সেজে, ছোট্ট
পোকা রোদ পোহায়।
ছবি এঁকেছেঃ
জস্কিরত কৌর
কেউ একটু গোমড়ামুখো
অন্যকে কেউ হাসায়
কেউ বা করে ঝগড়াঝাঁটি
কেউ বা কেঁদে ভাসায়।
নানা মাপে, নানা ধাঁচে
তৈরি মানুষ যত—
মন্দ ভালো মিলে
মাঠ মানেই খেলাধুলা,
মাঠ মানে ছুটি।
মাঠ মানে ছুটাছুটি,
মাঠ মানে মজা।
মাঠ মানেই লাফালফি,
মাঠ মানে বইপড়া,
মাঠ মানে ফুটবল খেলা,
বনের শেয়ালকে ধরলে কুকুরে,
ভয় পেয়ে শেয়াল ঝাঁপ দেয় পুকুরে।
সেই থেকে শুরু হয় মারামারি,
শেয়াল কুকুরকে বলে "আড়ি, আড়ি"।
তর্ক করে হলো কি
যারা স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে-
তাদের হাত ধরে,
করোনা আসে ঘরে।
জীবাণুনাশক দিলে-
করোনা যায় মরে।
করোনা এখন শক্তিশালী,
আমরা এখন ঘরে
প্রতিদিন অনেক মানুষ
ঘরে
গরমের ছুটি পড়লেই প্রতিবার বাড়ি যাই। কলকাতা আমার সবার চেয়ে প্রিয়! আমার দাদু, মানি থাকে। কত লোক
...
আহা! নীরব রজনী দেখলে তোমায়,
মন যে জুড়ায়,
তোমার বুকে ছোট ছোট তারাগুলি,
আলো করে সব, এমনকি নুড়িগুলি,
আলো দিয়ে ঘেরা চাঁদ,পৃথিবী
গতবছর মার্চ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে পুরুলিয়ায় পলাশ দেখতে গিয়েছিলাম মামার গাড়ি চড়ে। সঙ্গে ছিল মামা,
...
