কেউ একটু গোমড়ামুখো
অন্যকে কেউ হাসায়
কেউ বা করে ঝগড়াঝাঁটি
কেউ বা কেঁদে ভাসায়।
নানা মাপে, নানা ধাঁচে
তৈরি মানুষ যত—
মন্দ ভালো মিলে মিশে
সবাই যে যার মত।
ছবিঃ
অর্হন খাঁ
দ্বিতীয় শ্রেণি,সমারভিলে স্কুল, গ্রেটার নয়ডা
ছবির সঙ্গে ভাবনাঃ ইচ্ছেকলম
আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
নীল আকাশে সুজ্যিমামা
সোনালি আলো ছড়ায়
রঙিন জামায় সেজে, ছোট্ট
পোকা রোদ পোহায়।
ছবি এঁকেছেঃ
জস্কিরত কৌর
পশুপাখি-মানুষজন নিজ বাসস্থানে ছোটে,
জনশূন্য পথঘাট, লোক নেইকো মোটে।
ঝম ঝম ঝম বৃষ্টির জল ঝরে,
সব প্রাণী আছে নিজ ঘরে ঘরে।
নীল সাগরের মাঝে, মৃদু ঢেউয়ের তালে—
আমার রঙিন জাহাজখানা খোশমেজাজে দোলে।
ছবি এঁকেছেঃ
কৃষ্ণেন্দু সাহু
পঞ্চম শ্রেণি,
রামধনু রং ঘোড়া
স্বপ্নে আমার দিলি দেখা-
অল্প একটু দাঁড়া!
তোর সঙ্গে করব খানিক
গপ্পো লাগামছাড়া।
ছবি এঁকেছেঃ
আকাশ থেকে নামল বৃষ্টি ঝমঝমিয়ে,
জলের তোড়ে ভাসল চরাচর-
সব্বাইকে রক্ষা করতে কৃষ্ণ তখন
'গোবর্ধন'কে তুলল মাথার
গরমের ছুটি পড়লেই প্রতিবার বাড়ি যাই। কলকাতা আমার সবার চেয়ে প্রিয়! আমার দাদু, মানি থাকে। কত লোক
...
জানালার পাশে
ছোট নীল পাখি
মিহি সুরে সারাদিন
করে ডাকাডাকি।
বুক জুড়ে তার
হলুদ পালক
ঠিক যেন সকালের
সোনালি আলো।
ছোট্ট বাঘের ছানা!
খেলতে গিয়ে পথ হারালে নাকি?
মা বুঝি ওদিকে —
করছেন ডাকাডাকি?
ছবি এঁকেছেঃ
অরিন চৌধুরী
দিন ঝলমল্!
নীল পরী করে খেলা-
সঙ্গে জুটেছে তার
বন্ধুর দল!
ছবি এঁকেছেঃ
জস্কিরত কৌর
ক্লাস প্রেপ, লোরেটো কনভেন্ট, রাঁচি,
