বন্ধু আমার প্রবাস থেকে এসেই ফেলেন লিষ্টি-
কোন দোকানের চা ভাল, কোন দোকানে মিষ্টি!
কে সি দাস, গাঙ্গুরাম আছে সাথে পুঁটিরাম,
লিষ্টিতে আরো আছে রকম সকম নাম।
মালপো্টা ‘প্রভুদাস’, সন্দেশ ‘সুরেশ’-এর;
র্যালিজের শরবত, জলভরা নকুড়ের;
মিঠাই-এর মিঠে দই, শর্মার রাবড়ী-
মাথা চুলকিয়ে ভাবি কোথা যে শুরু করি?
চা’ এর দোকান ভাবি এখনো তো বাকি আছে !
এ ভ্যালা বিপদ ভারি আগে যাই কার কাছে?
ছবিঃ ঈশিতা চন্দ্র
আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
চেনা অচেনার যার সঙ্গেই দেখা হয় বিলি ম্যান্সফিল্ড তাকে ওই ছোট্ট কালো কুকুরটার কথা বলে। একটা ছোট কালো কুকুর
...
মা,শুনেছ বাবার কান্ডখানা
আমাদেরআম-কাঠালেরবাগান ভেঙে
তুলবে নাকি মস্ত বাড়ি।
বাবা বিচ্ছিরি, তাই যদি হয়
বাবার সাথে জন্ম –আড়ি ।
আমের
ব্যাট হাতে সেই ছেলেটা
সবার ভরসা, আশা সবার।
যতক্ষণ সে আছে মাঠে
বলটা পাঠায় এধার ওধার।
দেখতে ছোট। ব্যাটটা হাঁকায়
বোলার বেচারি
বৃষ্টি-ভেজা দিনের বেলায়
খিচুড়ি যে খায়না,
তার সাথে কথা নেই
শুনবোনা বায়না!
দিন-ভর বৃষ্টিতে
উঠোনেতে হাঁটু জল,
কোলাব্যাং ডেকে যায়
কাঁচরাপাড়ায় পাঁচড়া সারায় দাশু দাসের দাদা
ডাক্তারি সে পাশ করেনি সেটাই শুধু বাধা।
মাদুলি দেয়,জড়িবুটি সবাই অবাক মানে
দাশুর দাদা
ভোরের আলো হাতছানি দেয়
কখনো বলে টুকি,
এখনো তোমার ঘুম ভাঙ্গেনি
সে কি ব্যাপার খুকি?
উঠতে যদি বেলা করো
স্কুলের হবে দেরি
তাইত
মনে মনে লিখছি ছড়া
ছড়ার ছ্যাকড়া ছুটছে জোরে
হঠাৎ দেখি পৌঁছে গেছি
স্বপ্ন রাজ্যে ছড়ার ঘোরে।
ভারি সুন্দর ছড়ার এ দেশ
সেথা
আমার ছোট্ট চিড়িয়াখানায়,
আছে বাঁদর, বেজি, কাঠবিড়ালি।
আছে হরেক রকম পাখি।
তোতা, ময়না, কাকাতুয়া
কি নেই আর বাকি?
বাড়ির সব অতিষ্টপ্রায় বকাবকি
আকাশেতে ওই দেখো সাদা মেঘ ভেসেছে,
শরতের আগমনে সোনা রোদ হেসেছে।
কাশফুল দুলে ওঠে সুমধুর বাতাসে,
পেয়েছে খুশীর খোঁজ শরতের আকাশে।
কৃষিজমি ভরে ওঠে
বিদেশ থেকে ডিগ্রি নিয়ে
ব্যাঙ বাবাজী ফিরলো দেশে
থাকবো না আর ফ্ল্যাট বাড়িতে
বলল খানিক মুচকি হেসে।
ঘর বানাবো কাদা জলে,
পাঠশালা
