সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo

পৃথিবীতে ফিরে মহাকাশযান থেকে বেরিয়ে আসছেন ক্রিস্টিনা কোখ
(ছবির উৎস)

নাসার নভোশ্চর ক্রিস্টিনা কোখ প্রথম মহিলা মহাকাশচারী হিসেবে সবচেয়ে বেশি দিন মহাকাশে কাটিয়ে ফিরলেন। তিনি এবং আরও দুই মহাকাশচারীকে নিয়ে একটি সয়ূজ মহাকাশযান গত ৬ ফেব্রুয়ারি কাজাকস্তানে নামে।

৩২৮ দিন ইণ্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে কাটিয়ে এসে এই অভিযানে ক্রিস্টিনা গড়লেন বেশ কয়েকটি রেকর্ড। সবচেয়ে বেশি দিন মহাকাশে থাকার রেকর্ডটি এর আগে ছিল পেগি হুইটসনের, ২৮৮ দিন মহাকাশে ছিলেন তিনি। নতুন রেকর্ড গড়ার পর ক্রিস্টিনার আগে এখন রয়েছেন নাসার আরেক নভোশ্চর স্কট কেলি, একটানা ৩৪০ দিন মহাকাশে কাটা‌নোর অভিজ্ঞতা আছে এঁর।

এই অভিযানে ক্রিস্টিনা মহাকাশ স্টেশনের বাইরে সব মিলিয়ে ৪২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট কাটিয়েছেন। মোট ছ'টি স্পেস ওয়াকে অংশ নিয়েছেন তিনি, যার মধ্যে একটি ওয়াকে অংশগ্রহণকারী দলের সব সদস্যই ছিলেন মহিলা। এমন অভিযান এই প্রথমবার।


পৃথিবীতে ফিরে আসার আগে পোস্ট করা ক্রিস্টিনার টুইট -মহাকাশযান থেকে নেওয়া পৃথিবীর ছবি
(ছবির উৎস)

মাইক্রোগ্র্যাভিটি সংক্রান্ত পরীক্ষানিরীক্ষা ছাড়াও ক্রিস্টিনার সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব হলো গবেষণার অঙ্গ হিসেবে মহাশূন্যে প্রায় এক বছর ব্যাপী সময় ধরে তাঁর নিজের শরীরকে রাখা। এই গবেষণালব্ধ ফলাফল মানুষের ভবিষ্যত মহাকাশ অভিযানের ক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।

নীচে রইল নাসা থেকে প্রকাশিত মহাকাশ স্টেশনের ভেতরে ক্রিস্টিনা কোখের একটি ভিডিও। মহাকাশ স্টেশনের জীবন এবং নিজের কাজ সম্পর্কে নানা প্রশ্নের জবাব দিচ্ছেন ক্রিস্টিনা।

ভূতপূর্ব ইঞ্জিনিয়ার, বর্তমানে সাংসারিক কাজের মাঝে সু্যোগ পেলেই পড়া আর লেখার আনন্দে মাতার চেষ্টায় থাকেন। সেই গোত্রের মানুষ, যারা আর কিছু না পেলে ঠোঙ্গায় ছাপা খবরও মন দিয়ে পড়েন। সারাদিনের অনেকটা সময় কাটে মেয়ে কুটুনের সঙ্গে; তার কীর্তিকলাপ মাঝেমধ্যে লিখতে চেষ্টা করেন;বর্তমানে ধানবাদের বাসিন্দা।

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা