আঁকিবুকি
আঁকিবুকি পাতায় রয়েছে ইচ্ছামতীর বন্ধুদের আঁকা ছবি। তুমিও কি আঁকিবুকির পাতায় তোমার আঁকা ছবি দেখতে চাও? তাহলে তোমার আঁকা ছবি ইমেল করে পাঠিয়ে দাও ইচ্ছামতীর মেইল ঠিকানায়।
অরনিশা রায়
প্রথম শ্রেণী, সেন্ট অ্যাগনেস ব্রাঞ্চ স্কুল, আই আই টি, খড়গপুর
অর্কদীপ পাল
দ্বিতীয় শ্রেনী, সেন্ট অগাস্টিন স্কুল, শ্যামনগর, উত্তর চব্বিশ পরগনা
ঊর্মি ব্যানার্জি
দশম শ্রেণী, দ্য নিউ হরাইজন পাবলিক স্কুল, নভি মুম্বই
মালিকা দত্ত
সপ্তম শ্রেণী, সাউথ পয়েন্ট হাই স্কুল, কলকাতা
নীলাগ্নি দাস, তৃতীয় শ্রেণী, আর্মি পাবলিক স্কুল, গুয়াহাটি
শুভম গোস্বামী, চতুর্থ শ্রেণী, দ্য ভবানীপুর গুজরাটি এডুকেশন সোসাইটি স্কুল, কলকাতা
মধুরিমা গোস্বামী, অষ্টম শ্রেণী, দ্য ভবানীপুর গুজরাটি এডুকেশন সোসাইটি স্কুল, কলকাতা
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সৃজন বিভাগ
- ক্যাটfগরি: নিয়মিত
মজার পাতা
বলো তো দেখি কী –
১. শরতের কাশফুল ফুটে থাকে বনে,
দেখা তার পাওয়া যায় প্রথম বিহনে,
তিনে মিলে সুনীল বর্ণে হয় প্রতিভাত
বলো দেখি. কি নামেতে হয় পরিচিত?
২. দস্যু এক ছিলো জানি সেই পুরা কালে,
চারিবর্নে নাম তার জানে যে সকলে,
সেই নামে পরিচিত মহা জলরাশি,
নাম বলো শুনে তাহা আনন্দেতে ভাসি।
৩. কর্ম তার অগ্র ভাগে দুইটি অক্ষরে,
জীবন যাহাকে বলে, শেষ দু’ অক্ষরে,
কিন্তু তিনটি হয় বর্ণ নামেতে যাহার
ভেবে চিন্তে বলো দেখি, নাম কি তাহার?
৪. তাল পাবে শুরু আর শেষের অক্ষরে,
প্রথম দুইটি নিলে মাথায় তা পরে,
শেষের তিনেতে কিন্তু পাবে অট্টালিকা,
পাঁচটি অক্ষরে নাম ইতিহাসে লেখা ।
৫. ধাঁধা শক্ত নয়, নাম চার অক্ষরে জানি,
দ্বিতীয় তৃতীয়ে কিন্তু পরাজয় মানি,
মহাকাশে অবস্থান বিজ্ঞানেতে কহে,
নক্ষত্রের মেলা দেখি বিশ্বের প্রবাহে।
উত্তরমালা :
১. আকাশ
২. রত্নাকর
৩. কাজল
৪. তাজমহল
৫. নীহারিকা
ডঃ জি. সি. ভট্টাচার্য
বারানসী, উত্তর প্রদেশ
- বিস্তারিত
- লিখেছেন জি সি ভট্টাচার্য্য
- ক্যাটfগরি: নিয়মিত
অঙ্কুরোদ্গম
আবার রান্নাঘর। আবার মা-এর শরনাপন্ন হওয়া! কেন বলত! কি করতে যাচ্ছি এখন ? বীজ থেকে কি করে ছোট্ট গাছ জন্মায়, বা বীজের অঙকুরোদ্গম কি করে হয় সেটা বলতে যাচ্ছি। যা বলছি, সেইমত করলে চোখের সামনে সব কিছু ঘটতে দেখতে পাবে।
কয়েকটা গোটা ছোলা আর একটা কাচের প্লেট চেয়ে নাও মা'র কাছ থেকে। আর দোকান থেকে যোগার কর কয়েকটা ভুট্টাবীজ, যা দিয়ে খই হয়। সবার বাড়িতেই কিছুটা তুলো থাকেই, চেয়ে নাও বাবার কাছ থেকে।
এবার তুলোটা একটু টেনেটুনে কাচের প্লেটে বিছিয়ে দাও আর তাতে একটু জল ছিটিয়ে দাও যাতে তুলো ভিজে যায়। জল এমন ভাবে দিতে হবে যাতে প্লেটে জল জমে না যায়। এবার এতে একদিকে ছোলাগুলো, আর অন্যদিকে ভুট্টাদানাগুলো ছড়িয়ে দাও। এখন অন্য কিছু করতে চলে যেতে পার। একটু পরে এসে দেখতে পাবে যে ছোলা আর ভুট্টাদানা গুলো জল শুষে নিয়ে বেশ ফুলে গেছে।
এখনই কিন্তু সব দেখতে পাবে না, কয়েকদিন ধরে দেখতে হবে। যেমন এখন ফোলা ফোলা বীজ দেখলে, কিন্তু পরিবর্তন দেখতে পাবে পরদিন সকালে।
সকালে খেয়াল করলে দেখতে পাবে যে বীজগুলোর খোসা এক জায়গায় ফেটে গিয়ে সাদা মত কিছু একটা গজিয়েছে। একটা ছোলা নিয়ে তার খোসাটা সাবধানে ছাড়াও। লক্ষ্য কর, দুটো ডালের (ছোলার ডাল) মত অংশ। এবার অল্প চাপ দিয়ে ডালের মত অংশদুটিকে মেলে দাও সাদা জিনিষটার দু'পাশে। দেখ ডাল কেমন আটকে রয়েছে ঐটার দু'দিকে।
এই সাদা জিনিষটা হল শিশুগাছ,আর ডালের দানা দুটি হল ওই শিশুর খাদ্য। যতদিন ওই শিশুগাছ নিজের খাবার নিজে তৈরী করতে না পারছে, ততদিন ডালের মধ্যে সঞ্চিত খাবার খেয়েই বেঁচে থাকে। আমরাও কিন্তু ঐ সঞ্চিত খাবার রান্না করে ডাল হিসেবে খেয়ে থাকি।
এই ডাল দুটিকে বলে বীজপত্র। আর দুটো বীজপত্র থাকে বলে ছোলা গাছের নাম দ্বি-বীজপত্রী উদ্ভিদ। মটর, শিম-- এইসব গাছও এমন এক একটি গাছ। এরকম আরও অনেক উদাহরণ আছে।
একটা ভুট্টা দানা নিয়ে দেখতে পার এবার। সাদা কিছু একটা গজিয়েছে ঠিকই, তবে যতই চাপা চাপি কর ছোলার মত দুটো বীজপত্র পাবে না। এর বীজপত্র মাত্র একটা, গোটা ভুট্টাটাই (সাদা শিশুগাছটা ছাড়া) একটা বীজপত্র। খই ভাজতে গেলে যেটা ফেটে খই হয় সেটাই বীজপত্র। শিশু গাছ এই খাবারই খায়। ধান, গম ইত্যাদিরও এই রকম একটা করে বীজপত্র। এদের নাম একবীজপত্রী উদ্ভিদ।
প্রথম দিন এর বেশী আর কিছু দেখতে পাবে না। দেখে নাও তুলোটা ভেজা আছে কিনা। শুকিয়ে গেলে আর একটু জল দিয়ে সেটা ভিজিয়ে দাও। আবার কাল সকালের জন্য অপেক্ষা কর।
পরদিন সকালে দেখতে পাবে যে সাদা সুতোর মত জিনিষটা আরও বড় হয়েছে দৈর্ঘে, আর তুলোর মধ্যে ঢুকে যাবার চেষ্টা করছে সেটা। এটা আসলে ঐ বীজে যে গাছ গজাল, তার শিকড় বা মূল। এটা হল প্রধান মূল।
তৃতীয় দিন সকালে দেখা যাবে, এই মূলের ডগার দিকে আরও সরু সরু সুতোর মত কিছু গজাচ্ছে। এরা হল শাখামূল। এইভাবে দিন সাতেক লক্ষ্য করতে হবে।
প্রতিদিনই কিছু না কিছু পরিবর্তন দেখা যাবে। এই সময় দেখতে পাবে বীজের যেখানে শিকড় বের হয়েছে সেখানে এবার ওপরের দিকে কিছু গজাচ্ছে। এটা হল গাছের যে অংশ মাটির ওপর থাকে সেটা, যার নাম হল কান্ড।
দ্বিবীজপত্রী (ছোলা) গাছের বীজপত্র দুটি নিয়েই কান্ডটা তুলোর ওপর দাঁড়িয়ে যাবে। আর ভুট্টার বীজপত্রটি তুলোতেই থেকে যাবে। গাছটা সোজা দাঁড়িয়ে যাবে। খেয়াল রাখবে যেন কখনও জল না শুকিয়ে যায়। এটা কিন্তু খুব দরকারি।
এক আধ দিনের মধ্যেই দেখতে পাবে কান্ড থেকে শাখা-প্রশাখা, পাতা ইত্যাদি বেরোচ্ছে।
তুমি যদি রোজ সকালে একটা করে বীজ ঐ প্লেটের ওপর রাখ, তাহলে সপ্তাহ খানেকের মধ্যেই বীজ থেকে গাছ তৈরী হওয়ার প্রতিটি স্তর তোমার চোখের সামনে দেখতে পাবে।
একটা কথা। গাছ তো আর তুলোয় জন্মায় না, মাটিতে হয়। নরম তুলতুলে ভিজে মাটিতে গাছ হয়। যে বীজ থেকে গাছ অঙকুরিত হওয়ার স্তরগুলি দেখলাম সে সবই মাটি্র ভেতরে হয়। কিন্তু আমরা তো আর মাটির ভেতর কি হচ্ছে দেখতে পাই না, তাই তুলোর সাহায্যেই করে দেখতে হয়।
অঙ্কুরোদ্গম কিন্তু কতকগুলো শর্ত মেনে হয়। আলো, জল আর বাতাস না পেলে কিন্তু এটা হবে না। চোখের সামনেই দেখে নাও। ওপরের মত করে যা সব করা হল, সব কিন্তু দিনের আলোতে করতে হবে, দরজা জানালা বন্ধ করে অন্ধকার ঘরে এসব একেবারেই হবে না।
তিনটি ডিশ নাও। একটাতে শুধু কয়েকটা ছোলা রাখ, আর একটায় কয়েকটা ছোলা রেখে বেশী করে এমনভাবে জল দিয়ে দাও যাতে সেগুলো ডুবে যায়। আর তৃতীয়টাতে ভেজা তুলোতে কিছু ছোলা রাখ, ঠিক ওপরের পরীক্ষার মত। ঘরে যদি আলো থাকে তাহলে কি পরিবর্তন লক্ষ্য করবে, বলতে পার ?
একমাত্র তৃতীয় ডিশে ওপরের মত পরিবর্তন দেখতে পাবে, বাকি দুটো পাত্রে কোন কিছুই ঘটবে না, যেমন ছিল তেমনই থাকবে। শুধু দ্বিতীয় পাত্রের ছোলা জল শুষে ফুলে উঠবে।
কারণ কি ? প্রথম ডিশে আলো-বাতাস ছিল, কিন্তু জল ছিল না। দ্বিতীয় পাত্রে আলো আর জল ছিল, কিন্তু বাতাস ছিল না। জলের মধ্যে বাতাস যাবে কি করে! আর শেষ পাত্রে আলো,জল আর বাতাস সবই ছিল। তাই পরিবর্তন হয়েছে, বীজ থেকে গাছ জন্মেছে।
সন্তোষ কুমার রায়
কোদালিয়া, দক্ষিণ ২৪ পরগনা
ছবিঃ উইকিপিডিয়া
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সন্তোষ কুমার রায়
- ক্যাটfগরি: নিয়মিত
হ্যুগো
১৯৩১ সাল। প্যারিসের এক রেল স্টেশনের বড় বড় ঘড়িতে দম দেয় ছোট্ট ছেলে হ্যুগো। তার বাবা মা নেই। মায়ের মৃত্যুর পরে হ্যুগো তার বাবার সাথে থাকত, যিনি ছিলেন একজন দক্ষ ঘড়ি-নির্মাতা। একদিন তাঁর কাজের জায়গায় আগুন লাগলে তিনি মারা যান। তখন হ্যুগোকে নিজের কাছে নিয়ে এসে রাখেন তার কাকা, যিনি স্টেশনে ঘড়িতে দম দেওয়ার কাজ করেন। কিন্তু সেই কাকাও একদিন উধাও হয়ে যান।
হ্যুগো সবার অলক্ষ্যে কাকার কাজটা চালিয়ে যেতে থাকে। সে থাকে রেল -স্টেশনের দেওয়ালের মধ্যে, ঘড়ির যন্ত্রপাতির ফাঁকে একটা কুঠুরিতে, চুরি করে খায়, আর মাঝেমধ্যে একটা খেলনার দোকান থেকে নানারকমের যন্ত্রের অংশ চুরি করে। কেন চুরি করে?
হ্যুগোর যখন বাবার সাথে থাকত, সেই সময়ে তিনি একদিন জাদুঘরে ফেলে দেওয়া জিনিষের মধ্যে থেকে একটি অটোমেটন নিয়ে আসেন। আজকের দিনে তাকে বলা যেতে পারে রোবটের পূর্বসুরী। তার হাতে একটা কলম, অর্থাৎ চাবি দিয়ে দম দিলে সে লিখতে পারবে। হ্যুগোর বাবা স্থির করেন তিনি সেই অটোমেটনটাকে ঠিক করবেন। কিন্তু পুরোপুরি ঠিক করার আগেই তিনি মারা যান। তখন ছোট্ট হ্যুগো ঠিক করে সে নিজেই এই অটোমেটনটাকে সচল করে ফেলবে। সে মনে করে তার বাবা তার জন্য এর ভেতরে কোন বার্তা রেখে গেছেন। আর সচল করতে চায় বলেই সে স্টেশনের খেলনার দোকান থেকে মাঝেমধ্যেই কলকব্জা চুরি করে।
একদিন কিন্তু তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন দোকানের বয়স্ক মালিক। তিনি হ্যুগোর কাছ থেকে কেড়ে নেন তার নোটবুক, যার ভেতরে ছবি এঁকে বুঝিয়ে দেওয়া আছে অটোমেটনটাকে কিভাবে চালু করতে হবে। নোটবইটাকে ফেরত পাওয়ার জন্য তাঁর পিছুপিছু তাঁর বাড়ি গিয়ে হ্যুগোর আলাপ হয় তাঁর পালিতা মেয়ে ইসাবেলের সাথে।
কিন্তু নোটবই সে ফিরে পায়না। পরের দিন সেই প্রৌঢ় মানুষটি তাকে রুমালে বাঁধা খানিকটা ছাই দেখিয়ে বলেন তিনি নোটবইটা পুড়িয়ে ফেলেছেন। কিন্তু ইসাবেল হ্যুগো কে জানায় তিনি আসলে সেটাকে পুড়িয়ে ফেলেন নি। ইসাবেলের পালন পিতা জর্জ হ্যুগোকে বলেন যে যদি তাঁর দোকানে কাজ করে তার সব চুরির প্রায়শ্চিত্ত করতে পারে, তাহলে তিনি তার নোটবই ফেরত দেবেন।
ইসাবেল রহস্য-রোমাঞ্চ পছন্দ করে। তাই সে হ্যুগোর সাথে তার কুঠুরিতে যায়। সেখানে হ্যুগোর অটোমেটন চলতে শুরু করে, যখন ইসাবেলের গলার চেনে আটকানো একটা হৃদয় আকৃতির চাবি তার চাবির গর্তে সঠিকভাবে লেগে যায়। আর সেই অটোমেটনের হাত চলতে থাকে। সে কাগজে - না, লেখে না ,বরং একটা ছবি আঁকে। সেই ছবির তলায় সে সই করে 'জর্জ মেলিয়ে' নাম দিয়ে। হ্যুগো খুবই অবাক হয় এই দেখে যে ছবিটা তার আর তার বাবার পছন্দের একটা সিনেমার দৃশ্যের মত। আর ইসাবেল অবাক হয়, কারণ তার পালক পিতার নাম জর্জ মেলিয়ে। আরো রহস্য, অটোমেটনকে চালু করার চাবি ইসাবেলের কাছেই বা এল কি করে?
এই সমস্ত রহস্যের সমাধান অবশ্যই করে ফেলে হ্যুগো আর ইসাবেল। কিভাবে, সেটা জানতে হলে দেখতে হবে ২০১১ সালে তৈরি, পাঁচটি অস্কার সম্মান পাওয়া , পরিচালক মার্টিন স্করসেসের ছবি 'হ্যুগো'। হ্যুগো আর ইসাবেলের রহস্য সমাধানের মধ্যে দিয়ে উঠে আসে সিনেমার ইতিহাসের এক প্রায় ভুলে যাওয়া অধ্যায়। সিনেমার আদি যুগের ফরাসী চলচ্চিত্রকার জর্জ মেলিয়ের জীবনের ঘটনাপ্রবাহের সাথে জড়িয়ে যায় অনাথ বালক হ্যুগোর স্বপ্ন - সত্যি আর স্বপ্নের মিশেলে তৈরি হয় এক রোমাঞ্চকর দুনিয়া।
এই ছবিতে নানাভাবে থ্রি-ডি অ্যানিমেশন ব্যবহার করা হয়েছে। থ্রি-ডি অ্যানিমেশনের জাদুতে জীবন্ত হয়ে উঠেছে ঘড়ির ভেতরের কলকব্জা, রেল দুর্ঘটনা বা অটোমেটনের কাজকর্ম। হ্যুগোর চরিত্রে আসা বাটারফিল্ড, ইসাবেলের ভূমিকায় ক্লো গ্রেস মোরেত্জ আর জর্জ মেলিয়ের ভূমিকায় কিংবদন্তী অভিনেতা বেন কিংস্লের নাম করতেই হয়। এই ছবির উপরি পাওনা হল জর্জ মেলিয়ের তৈরি করা বিভিন্ন ছবির এক অসাধারণ কোলাজ। আজ থেকে প্রায় ১০০ বছরেরও বেশি আগে, আধুনিক মানুষের জীবনের অন্যতম বিনোদন, গল্প বলা সিনেমা তৈরির প্রথম প্রচেষ্টা শুরু করেন জর্জ মেলিয়ে। সেই ধারাই বজায় রেখে তাঁর সময়, জীবন ও কাজ নিয়ে গল্প বলছে আজকের ছায়াছবি 'হ্যুগো'।
মহাশ্বেতা রায়
কলকাতা
- বিস্তারিত
- লিখেছেন মহাশ্বেতা রায়
- ক্যাটfগরি: নিয়মিত