দুর্গাপুজো পেরিয়ে কালীপুজো, দীপাবলী, ভাইফোঁটা সব শেষ ! আবার খুলে গেছে স্কুল, শুরু হয়ে গেছে ক্লাস টেস্ট, পড়াশোনা, প্রজেক্ট; ছুটির শেষে রুটিন আর নিয়মে বাঁধা পড়ে গেছে সব্বাই, তাই না? মনে হচ্ছে ছুটিটা আরো বড় হলে আরো ভাল হত?
মজার ব্যাপার হল, জীবনে যদি শুধুই ছুটি থাকে, তাহলে কিন্তু সেটা খুবই একঘেয়ে হয়ে যাবে। তাই নিয়মে বাঁধা কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু ছুটি এলে সেই মজাটাই বরং অনেক বেশি উপভোগ করা যায়। এই যেমন ইচ্ছামতী পরিবারে আমরা সবাই পুজোর সময় থেকেই বেশ ছুটি ছুটি মেজাজে ছিলাম। কিন্তু এবার তো আবার কাজে ফিরতেই হবে। ক-ত্ত দিন হয়ে গেল, তোমাকে নতুন গল্প বলা হয়নি, নতুন কবিতা শোনানো হয়নি। তাই আজকে আবার নতুন কিছু ছড়া আর গল্প নিয়ে তোমার কাছে জাহির ইচ্ছামতী!
এটা নিতান্তই কাকতালীয়, যে আজ প্রকাশিত একটি ছড়া এবং গল্পটির মধ্যে কেমন করে যেন, আমাদের সব্বার প্রিয় মনের মানুষ সুকুমার রায়ের ছোঁয়া লেগে আছে। তাঁরই জন্মদিনে এইরকম একটা ঘটনা ঘটে যাচ্ছে দেখে আমি আর ইচ্ছামতী খুবই খুশি, সেটা বলাই বাহুল্য। আজকের দিনে তাঁকে আমরা সশ্রদ্ধ প্রণাম জানাই।
এদিকে আমাদের পাড়ায় হাল্কা হাল্কা উত্তুরে বাতাস বইছে। সূর্যের তেজও বেশ খানিক কমে এসেছে। তোমাদের পাড়ায় শীতবুড়োর পায়ের আওয়াজ শোনা যাচ্ছে নাকি?
ভাল থেক।