সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo

 chithi

ইচ্ছামতীর শীত সংখ্যা ২০০৮ পড়ে আমাদের পাঠক-পাঠিকারা তাঁদের/ তাদের ভালোলাগার কথা জানিয়েছেন/জানিয়েছে। পড়ে দেখ কে কি বলছে -

জিজা মজুমদার, কলকাতা

 একটা ছোট্ট অনুরোধ ছিল...

সারাদিনের কাজের পরে,
কন্তো ফেরে ছোট্ট ঘরে।
এফ-এম যে আর যায়না শোনা,
টি ভি সেটটা বৃথাই কেনা!
'অরকুট' এ আর মন বসেনা,
'জি-টক' এ আর মন ওঠেনা।
কন্তো ভাবে এইতো সময় এতদিনে আবার
পুরনো শখ সব ঝালিয়ে নেবার।
ধুলো ঝেড়ে, কবিতার খাতায়,
লিখতে বসল, ঝোঁকের মাথায়।
সময় গেল বৃথা চেষ্টায়,
লিখবে কি এখন ফাঁকা খাতায়!!!
স্বপ্ন ছিল অনেক মাথায়।
এঁকে ফেলা যাক ড্রয়িং খাতায়।
এত ঘষে রঙ মনের মতন
হলনা কেন আর আগের মতন???
খালি কবিতার পাতা, বেরং ড্রয়িং খাতা, নিয়ে আনমনে
কন্তো  দাঁড়াল এসে আয়নার সামনে।
আয়না বলে "ওমা সেকি!
তোমায় আমি চিনি নাকি??
কন্তোকে পাঠিয়ে না-জানি কোথায়
কে হে তুমি, থাকো হেথায় !!"

কোথায় গেল ছোট্ট কন্তো,
খুঁজতে হবে দিক-দিগন্ত......
খুঁজতে কিন্তু হবেই তাকে,
"ইচ্ছামতী" তুমি থাকবে তো সাথে ?

-হারিয়ে যাওয়া কন্তো-রা

 

অনিরুদ্ধ রাহা, উপ-অধিকর্তা, রূপকলা কেন্দ্র, কলকাতা

অসাধারন, এ প্রচেষ্টা। ছোটদের মনের কথা বলতে পারা সহজ নয়। ইচ্ছামতী সেই চেষ্টায় অনেকটাই সফল।গল্প শোনার কল্পলোক থেকে ছোটদের বঞ্চিত হতে হয়েছে বড়দের বিপন্ন ব্যাস্ততায়। ইচ্ছমতী তাদের সেই সুযোগ  করে দিল গল্পলোক তৈরি করে।

 

সন্তোষ কুমার রায়, রূপনারায়ণপুর

 ...ইচ্ছামতী সামগ্রিকভাবে বেশ ভালো হয়েছে। 'দেশে-বিদেশে' বিভাগে ওকলাহোমা থেকে দেবাশীষ পাল এবং বেইজিং থেকে রুচিরার লেখা দুটি উল্লেখের দাবি রাখে। এদের লেখা থেকে শুধুছোটরাই নয়, বড়রাও উপকৃত হবেন।

 

পৌলমী বিশ্বাস, চিত্তরঞ্জন

আজকেই পড়লাম ইচ্ছামতী।খূব ভালো লেগেছে। আমার সব থেকে ভালো লেগেছে 'দেশে-বিদেশে' বিভাগ। 'আনমনে' স্মৃতিকথাও খুব সুন্দর। তবে শুধু শিশুরাই নয়, তোমাদের এই ই-পত্রিকা সকলেরই ভালো লাগার কথা।

 

 সুমিতা

চাঁদের বুড়ি ...তোমার চিঠিটা পেয়ে কি ভালোইনা লাগলো
বাল্যকালের চাঁদের কথা নতুন করে জাগলো...

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা