মৌচাকে মৌমাছি থাকে কোটি গণ্ডা ছোট ছোট পাখা নিয়ে ছোট ছোট গুণ্ডা। ইয়া বড়া ছাতিওলা এক খানা ষণ্ডা সকলের পিছে থাকে তাইতো সে পাণ্ডা।
পাণ্ডার কালো চোখ সাদা ভ্রূতে ঢাকা। ভ্রূ তো নয়, চোখ ঘিরে থাকা এক চাকা। বাঁশপাতা, কচি বাঁশ খেতে এরা পাকা। মুস্কিলে টিকে আছে, বাঁশবন ফাঁকা।
বাঁশবন কাশবন সবই বটে ঘাসবন কলাপাতা তালপাতা আলধারে কচুবন ওলকচু, মানকচু কুটকুটে কী ভীষণ আমাদার টক দিলে পুরো হবে আয়োজন।
আমাদাতে আছে দুই আম আর আদা খেতে যেন কাঁচা আম, চেহারাতে আদা বর্ষায় বাগানে হয়ে যেত গাদা তার পাশে ফুটত দোপাটি বা গাঁদা।
গাঁদা ফুল ফুল নয় ফুলেদের মাথা; এ তো সেই কবেকার পচে যাওয়া কথা; এই নিয়ে বায়োলজি রামায়ণ যথা; টাকটুকু থাকবে না খসে গেলে মাথা।
টাকের নীচে রেখে বালিশ টাকের উপর মেখে মালিশ টাকে হল দারুন পালিশ টাকের নেইকো কোন নালিশ।
নালিশ যদি রোজ সকালে ছুটে যায় দরবার, কাজী সাহেব মুচকি হেসে বুঝে নেন, দরকার। হুকুম হেঁকে তারিখ লাগান পাশে বসা পেশকার; ক্যালেন্ডারে খুঁজতে থাকেন আসছে কবে রবিবার।
শনিবারে সিনাগগ, রবিবারে চার্চ। মসজিদে, মন্দিরে এপ্রিল মার্চ। পাতা ছাড়ে গরমেই ওক আর বার্চ। চব্বিশ ঘন্টাই গুগুলের সার্চ।
ঘন্টা নেড়ে ডাক দিয়ে ছুটি; ব্যাগে পিঠে তখন কাটাকুটি; মনের মধ্যে খুশির লুটোপুটি; গেমের মধ্যে মাপা পায়ে ছুটি।
আয় টিপ টিপ পা টিপ টিপ রং টিপটিপ ফুল ছাপ আয় ঝুপঝুপ ঝড় ঝমাঝম ঘুমে চুপচাপ বাদলা রাত।
|