বেলা গড়িয়ে দুপুর। ভাত ঘুমের প্রস্তুতিও হয়তো চলছে বাড়িতে বাড়িতে। ঘড়ির ছোট কাঁটা এক চক্কর দিয়ে আর এক চক্কর দিতে ছুটছে। এমন সময় বাগান ঘেরা এক বাড়ির বারান্দায় ভিড় জমাচ্ছে দোয়েল, ফিঙে, বুলবুলিরা। সকালের জলযোগ সেরে তিনি আসতেন বারান্দায়। ছুঁড়ে দিতেন পাউরুটির টুকরো,বিস্কুটের ভাঙা অংশ কখোনো বা অন্য কিছু।
আর শূন্যে ছোঁ মেরে সেগুলোকে মুখে নিয়েই তারা ধাঁ। কেউ কেউ আবার খেলা দেখাতে গিয়ে শূন্যে একটা ডিগবাজিও খেয়ে নিল। চড়াই গুলো এতক্ষণ তাঁর খাবার টেবিলের চারিদিকে ঘুরঘুর করছিলো...এবার তারা উড়ে এলো বারান্দায়।কাকের দল মাঝে মাঝে জ্যাম মাখানো পাউরুটির দিকে লোভ করে তাড়া করতো চড়াই গুলোকে আর তিনি কাক দের তাড়া করতেন গুলতি দিয়ে। কিন্তু জানো তো সেই গুলতিতে কোনো ঢিল থাকতো না। বড় ভালোবাসতেন পাখিদের রেবতীভূষণ।ছোট থেকেই পাখিদের সঙ্গে পাতিয়েছিলেন বন্ধুত্ত্ব। পাখিদের নিয়ে তাঁর আগ্রহ আর কৌতূহল ছিলো খুব। দেশ বিদেশের পাখিদের নাম ধাম, মতি গতি জানার জন্য অনেক বই পত্র ছিলো তাঁর সংগ্রহে। পাখিদের
ছবিতে তিনি যোগ করেছিলেন গতি। যে গতি তাঁর পাখিদের উড়িয়ে দেয় নীল আকাশে। তারা ডানা মেলে, মিলিয়ে যায়
দূর দিগন্তে। সেই পাখিদের নিয়েই লেখা অনেক ছড়ার একটা এবার ইচ্ছামতীতে।
আর শূন্যে ছোঁ মেরে সেগুলোকে মুখে নিয়েই তারা ধাঁ। কেউ কেউ আবার খেলা দেখাতে গিয়ে শূন্যে একটা ডিগবাজিও খেয়ে নিল। চড়াই গুলো এতক্ষণ তাঁর খাবার টেবিলের চারিদিকে ঘুরঘুর করছিলো...এবার তারা উড়ে এলো বারান্দায়।কাকের দল মাঝে মাঝে জ্যাম মাখানো পাউরুটির দিকে লোভ করে তাড়া করতো চড়াই গুলোকে আর তিনি কাক দের তাড়া করতেন গুলতি দিয়ে। কিন্তু জানো তো সেই গুলতিতে কোনো ঢিল থাকতো না। বড় ভালোবাসতেন পাখিদের রেবতীভূষণ।ছোট থেকেই পাখিদের সঙ্গে পাতিয়েছিলেন বন্ধুত্ত্ব। পাখিদের নিয়ে তাঁর আগ্রহ আর কৌতূহল ছিলো খুব। দেশ বিদেশের পাখিদের নাম ধাম, মতি গতি জানার জন্য অনেক বই পত্র ছিলো তাঁর সংগ্রহে। পাখিদের
ছবিতে তিনি যোগ করেছিলেন গতি। যে গতি তাঁর পাখিদের উড়িয়ে দেয় নীল আকাশে। তারা ডানা মেলে, মিলিয়ে যায়
দূর দিগন্তে। সেই পাখিদের নিয়েই লেখা অনেক ছড়ার একটা এবার ইচ্ছামতীতে।
ওপরের ছবিতে হাতে লেখা ছড়াটি ছাপার অক্ষরে দেওয়া আছে পরের লিঙ্ক ছড়া/কবিতা ১ এর পাতায়
শুভ্রজিত চক্রবর্তী
বালি, হাওড়া
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ
রেবতীভূষণের পরিবার